রূপালি-লাবণ্যের দ্যুতি ছড়ানো ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ, বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক অনন্য বিজ্ঞাপন। আবহমান কাল থেকে অতুলনীয় স্বাদে বিশ্বজয়ী ইলিশ আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও আমিষের চাহিদা পূরণ, জাতীয় অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থানে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। সারা বিশ্বে মোট পাঁচ প্রজাতির ইলিশ মাছ উৎপন্ন হয়। যার মধ্যে হিলশা ইলিশা বা পদ্মা ইলিশ, টলি ইলিশ বা চন্দনা ইলিশ এবং কেলি ইলিশ-এ তিন প্রজাতির ইলিশ চাঁদপুরে পাওয়া যায়।পদ্মার ইলিশই অধিকতর সুস্বাদু এবং বাংলাদেশে প্রায় এ মাছের মোট উৎপাদনের ৫০%-৬০% ধৃত হয়। ইলিশের মোট উৎপাদন বাংলাদেশে জিডিপিতে প্রায় ১% অবদান রাখে। হিলশা ইলিশের দেহ বেশ চাপা ও পুরু। মাথার উপরিতল পুরু ত্বকে ঢাকা। ধাতব রূপালি শরীরে সুবিন্যস্ত মাঝারি আকারের অাঁশ। ইলিশের স্বাদ ও গন্ধ মাছের তেল ধরার স্থানের পরিবেশের উপর নির্ভরশীল। ইলিশে উচ্চ মানের আমিষ, চর্বি ও খনিজ উপাদান (জিং ও সেলেনিয়াম) পাওয়া যায়। এতে ভিটামিন এ, ডি ও ই পাওয়া যায়। ইলিশের চর্বিতে প্রায় ৫০% অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড থাকে। যার প্রায় শতকরা ২ ভাগ ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এ ফ্যাটি এসিড রক্তের কোলেস্টেরল -এর মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। উপরন্তু ইলিশের আমিষে ১০ ধরনের এমাইনো এসিড পাওয়া যায় যা মানব দেহে উৎপন্ন হয় না। এতে আরজিনিন আছে, যা বিষন্নতা কমায়। বিদ্যমান জিংক ডায়াবেটিক রোগীর জন্য উপকারী। মাছের চর্বির অনন্যতার কারণে চাঁদপুরের ইলিশ অত্যন্ত সুস্বাদু। ইলিশ গভীর সমুদ্রের মাছ, যা কেবল ডিম পাড়ার সময় হলে মেঘনায় আসে এবং ডিম ছেড়ে ঐ ডিম কিশোর ইলিশে পরিণত না হওয়া পর্যন্ত মেঘনায় বিচরণ করে। ইলিশের খাদ্য মূলত প্লাংকটন বা ক্ষুদ্র জলজ উদ্ভিদ। ইলিশের আকার, বয়স ও পরিবেশ ভেদে খাদ্য গ্রহণের মাত্রার তারতম্য ঘটে। প্রজনন ঋতুতে ইলিশ প্রায় খাদ্য গ্রহণে বিরত থাকে। ৮-১০ মাস কিংবা এক বছর বয়সে ইলিশ পরিপক্কতা লাভ করে। জাটকা বা কিশোর বয়স অব্দি ইলিশের নারী-পুরুষের বৃদ্ধি সমান এবং এর পরই স্ত্রী ইলিশের দেহ বাড়তে থাকে। ২৮-৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধির সমান হার বজায় থাকলেও ৪৪ সেন্টিমিটারের ঊধর্ে্ব সকল মাছই স্ত্রী। সারা বছর ডিম পাড়লেও অক্টোবর মাসের বড় পূর্ণিমায় এর ডিম পাড়ার হার অধিক। পরিপক্ক ইলিশ প্রায় ৩-২১ লক্ষ ডিম ছাড়ে। সাধারণত সান্ধ্যকালীন সময়ে এরা ডিম ছাড়ে। অত্যন্ত দ্রুত সাঁতারু ইলিশ দিনে প্রায় ৭১ কিলোমিটার পর্যন্ত সাঁতরাতে পারে। টলি ইলিশ লিঙ্গান্তরিত হয়ে পুরুষ হতে পারে। নধরকান্তি ইলিশ সাধারণত ৮০০ গ্রাম ওজনের কাছাকাছি হলেই সুস্বাদু হয়। স্থানীয় মৎস্যজীবীদের ভাষায় এরা গাদা পুরা ইলিশ। অর্থাৎ তর্জনী এবং বুড়ো আঙ্গুলের মাঝখানে ধরলে ইলিশের পিঠ পরিপুষ্ট কিনা বোঝা যায়। এই ইলিশে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের মাত্রা বেশি থাকে। চাঁদপুরের ইলিশকে বলা হয় জলজ্যোৎস্না যা এতদঞ্চলের মূল জলজ শস্য। রজত রূপের চোখ ধাঁধানো অপরূপ দেহ বল্লরী নিয়ে তরুণী ইলিশ যখন ধীবরের জালে আটকে চকচক করে তখন মনে হয় অসংখ্য চাঁদে ছেয়ে গেছে মেঘনার জল। তার গলিত রূপের স্রোতে ঝলমল করে উঠে সমৃদ্ধি। (সূত্র : 'ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর' শীর্ষক জেলা ব্র্যান্ডিং বুক)। এই ইলিশ চাঁদপুরের অর্থকরী জলজ ফসল। এখানকার মেঘনায় পর্যাপ্ত পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়ে, যা স্থানীয় জেলেদের ও ভোক্তাদের মুখে হাসি ফোটায় এবং মৎস্য ব্যবসায়ীদের দেয় আর্থিক প্রাচুর্য। আমরা বাঙালি। আমাদেরকে এক সময় বলা হত, 'মাছে ভাতে বাঙালি'। কিন্তু এই দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির বাজারে মাছের মূল্যেরও উর্ধ্বগতি আজ আমাদের এই বৈশিষ্ট্যকে ইতিহাসে পরিণত করেছে। এক সময় মাছ ছিলো বাঙালির প্রতিদিনের খাদ্য। কিন্তু আজ অনেকে আমাদের দেশী অনেক মাছই চেনে না। বাংলাদেশের মাছ নিয়ে তাই লিখতে বসেছি এই ব্লগ। প্রথম পর্বের পর আজ দ্বিতীয় পর্ব দিলাম। যদি পাঠকের ভালো লাগে তাহলে আরও কিছু মাছের নাম, বৈশিষ্ট্য ও ছবি নিয়ে আসবো আপনাদের সামনে। যারা সরাসরি দেখতে চান তাহলে বাজারে গিয়ে ছবি দেখে মিলিয়ে নিবেন। কিনতে না পারলে কি আর করা!! আজকের পর্বে বারটা মাছের নাম, বৈশিষ্ট্য ও ছবি দিলাম। কান পোনা, সুবর্ণ খরিকাঃ বাংলাদেশের এই ক্ষুদ্রাকার মাছের পেটের দিক রূপালী ও পিঠের দিকে গভীর ধূসর এবং পিঠ কালো ব্যান্ড যুক্ত। এদের সাধারাণত পুকুরে ও ডোবায় এবং কিছু কিছু নদীতেও পাওয়া যায়। খাদ্য হিসেবে ব্যবহারের চেয়ে এদের মাছ ধরার টোপ হিসেবে বেশী ব্যবহার করা হয়। কান পোনা ফাসা, ফেউয়া বা ফেউসাঃ ৭-৮ ইঞ্চি দৈর্ঘ বিশিষ্ট, লম্বাভাবাপন্ন, পৃষ্ঠদেশ সবুজাভ বর্ণযুক্ত এবং পেটের দিক সোনালী ভাব। পেটের দিকে দীর্ঘায়ীত ডানা রয়েছে। এই মাছ সর্বত্র প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। যদিও এই মাছ কন্টকপূর্ণ তথাপি এটা জনপ্রিয়। ডিম ছাড়ার সময় হলে এরা নদীপথে উজানের দিকে চলতে থাকে। ফেউয়া রুইঃ রুই মাছ বহুল প্রচলিত মাছগুলোর মধ্যে একটি। এই মাছের পেটের দিকে রূপালী সাদা এবং পিঠ ও পিঠের কাছাকাছি অংশ কালচে ভাবাপন্ন। ২০-৩০ ইঞ্চি ও ততোধিক দৈর্ঘ বিশিষ্ট এই মাছ বাংলাদেশের সবখানে পাওয়া যায়। রুই মাছ মৃগেল মাছঃ মৃগেল মাছের অন্যান্য বাংলা নাম হলো, মিরকা, মিরগা ইত্যাদি। কিছুটা রুই মাছের মত দেখতে, কিন্তু আনিপাতিক হারে দীর্ঘ ও সরু দেহ, ছোট মাথা, ছোট মুখ, উজ্জ্বল রূপালী দেহ এবং লালচে দানা এদের প্রধান বৈশিষ্ট্য। এদের মুখ কিছুটা নিচের দিকে স্থাপিত এবং সম্ভবত এ কারণে তারা পুকুরের নিচের দিকের তলানির খাদ্যসমূহ খেতে পারে। পরিণত বয়সের মাছ দুই লক্ষের অধিক ডিম দেয়। মৃগেল মাছঃ কালবাউশ বা কালিবাউশঃ বাংলাদেশের কোথাও কোথাও এরা বাউশ, কালাঘনি, কালবাসু ইত্যাদি নামেও পরিচিত। কালচে দেহ ও ছোট নিম্নমূখী মুখ এদের বৈশিষ্ট্য। তাই মৃগেল মাছের মত এরাও পুকুরের নিচ এলাকার খাদ্য খেয়ে থাকে। নদী, নালা, খাল, পুকুর সর্বত্র এই মাছ ভালো জন্মে। বর্ষাকালে অগভীর পানিতে ডিম ছাড়ে। কালিবাউশ ঘইন্যা, ঘনিয়া, গণি বা কুর্চিঃ রুই এর মত দেখতে এই মাছের প্রধান বৈশিষ্ট্য সামান্য সবুজাভ পৃষ্ঠ, রূপালী পেট ও আঁশের প্রান্তবর্তী কালচে দাগ। এই মাছ মূলত নদীর মাছ এবং কদাচিৎ দেখা যায়। এদের খাদ্যাভ্যাস অনেকটা মৃগেল ও কালবাউশের মত। এদের বর্শি দ্বারা ধরা যায়। এদের পিঠের ডানা অনেকখানি বিস্তৃত। ঘনিয়া নন্দিনাঃ এই মাছ নন্দিল বা নন্দি নামেও পরিচিত। দেখতে প্রায় ঘনিয়া মাছের মত। এদের পিঠের দিকে ঘন সবুজাভ বর্ণ যা ক্রমশ নিচে এসে সাদায় পরিণত হয়েছে। কোন কোন আঁশের গায়ে কমলাভ লাল বর্ণ দেখা যায়। যদিও নদী নালার মাছ তবে পুকুরেও জন্মে। ঠোঁট পুরু ও কাটা। সাধারণত ১-২ ফুট লম্বা হয়। নন্দিনা বাটা বা খর্কি বাটাঃ এরা মৃগেল গণভুক্ত। কিন্তু আকারে অনেক ছোট। ৬-১২ ইঞ্চি হয়ে থাকে দৈর্ঘে। মলিন রূপালী, পেটের দিকটা সাদাটে। এরা নদীর মাছ এবং শামুক জাতীয় প্রাণি খেয়ে জীবন ধারন করে। বাটা সরপুঁটি, সরালপুঁটি, স্বর্ণপুঁটি বা শের পুঁটিঃ এই মধ্যম হতে ছোট আকারের মাছ নদী, খাল ও পুকুরে দেখা যায়। এদের পৃষ্ঠভাগ কালচে ও মাথার কাছে সোনাল প্যাঁচযুক্ত এবং পেট সাদা। দৈর্ঘ ৫-১২ ইঞ্চি। সরপুঁটি পুঁটিঃ বিভিন্ন পুঁটির মাঝে এটা প্রধান এবং বাংলাদেশের সর্বত্র প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এই মাছ তেলে কড়া ভাবে খেতে চমৎকার, এর দেহ রূপালী ও পিঠের কাছে ধূসরাভ। মাথার কাছে দেহে একটি ধূসরাভ, লালচে পোঁচ দেখা যায়। দৈর্ঘে ১-৩ ইঞ্চি এবং পুকুরে, খালে, বিলে দেখা যায়। এরা মশা ও অন্যান্য কীটের শুককীট ও উদ্ভিজ পদার্থ খেয়ে জীবন ধারণ করে। পুঁটি ফুটানী পুঁটিঃ পুঁটি হতে ছোট ১.৫-২.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। এই মাছ বেশ চটপটে ও সবসময় ওঠানামা করতে থাকে। এর বর্ণ ময়লা সাদা, লেজের গোড়া থেকে সামান্য ভেতরে এক ধরনের কালো এলাকা দেখা যায়। ফুটানী পুঁটি তিতপুঁটিঃ সবচেয়ে ছোট আকারের পুঁটি মাছ। মাত্র ১.৫ থেকে ২ ইঞ্চি লম্বা। রূপালী রঙের দেহে দুটি কালো ফোঁটা থাকে। নদী, নালা, খাল, বিল, পুকুর, ডোবা সর্বত্র পাওয়া যায়। তিতপুঁটি
আছ্সালামুআলাইকুম-
পরম করুনাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করলাম আশাকরি সবাই ভালো আছেন- অনলাইন শপিং! হ্যা আমরা প্রায় অনেকেই শুনেছি যে অনলাইন থেকে কেনা-কাটা করা যায়। আবার অনেকে হয়ত এই মাধ্যম থেকে সেবা গ্রহনও করেছি। আসলে যুগ এখন প্রযুক্তির। আমরা চাই বা না চাই সভ্যতা পরিবর্তন হবেই। এইত কিছুদিন আগের কথা। আমাদের দেশেও স্মার্ট মোবাইল ফোন ততটা সচরাচর ছিল না। যেখানে ইন্টারনেটত দুরের কথা। কিন্তু এখন আমাদের প্রায় সবার হাতে হাতেই থ্রিজি নেট সহ স্মার্ট মোবাইল ফোন আছে। অন্যদিকে, কিছুদিন আগেও আমরা বিকাশ বলে কিছু আছে জানতাম না। কিন্তু প্রয়োজনীয়তার কারনে বিকাশ এর ব্যবহার জানে না এমন কেউ নেই। ঠিক তেমনি আগামি কয়েক বছর পর সারা বাংলাদেরশের গ্রাম অঞ্চল থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রায় সকল মানুষই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে অনলাইনে কেনা-কাটা করবে। কারন তা প্রয়োজনের তাগিদেই হবে। না চাইলেও ব্যবহার শিখে যাবে বা শিখতে হবে। তাই ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক চিন্তা মাথায় রেখেই আধুনিক কলাকৌশল অবলম্বন করে আমাদের মাছের ব্যবসায়ের পরিধি সারা বাংলাদেশ এবংকি দেশের বাহিরে এর বিস্তার করার জন্য আমাদের পথচলা। আমরা পথ চলতে চাই আপনাদের সেবা করেই। এজন্য আপনাদের কাছ থেকেও আমাদের অনেক কিছু জানার আছে, শিখার আছে। আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের কথা ধরা যাক। তারা আইটি সেক্টর দিয়ে এতটাই এগিয়ে গেছে যে আমাদের কাছ থেকে তারা প্রায় বিশ বছর এগিয়ে। কারন আমরা এই সেবা গ্রহন করতে পেরেছি তাদের থেকে পাঁচ বছর পর। তবে আশার কথা এই যে, বর্তমানে আইটি সেক্টর খুব দ্রুতগতীতে এগুচ্ছে- খোজ নিয়ে দেখা যাবে আমাদের বাংলাদেশেও যথেষ্টে আইটি বিশেষজ্ঞ রয়েছে।যাইহোক, আধুনিকতার এই লগ্নে তাই আমরাও আমাদের প্রতিষ্ঠান নিয়ে এসেছি অনলইন এ এবং আমাদের এক্সপার্ট আইটি টিম কাঙ্খিত লক্ষ্য পূরন করতে সক্ষম হয়েছে এবং তাদের সকল প্রকার কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছে । এখন বলব আমাদের প্রতিষ্ঠানের কাথা। আমাদের অনলাইন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানের নাম চাঁদপুর ফিস (www.chandpurfish.weebly.com) যা চাঁদপুর মাছঘাট এর মৎস ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান মোল্লা ট্রেডার্স ও আলম ট্রেডার্স কর্তৃক সরাসরি নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। আমরা চাঁদপুর ফিস এর মাধ্যমে শতভাগ তাজা নদীর মাছ সারা বাংলাদেশের অর্থাৎ যে অঞ্চলের মানুষ সাধারনত নদীর তাজা মাছ খেতে পায় না তাদের হাতের নাগাল করে দিব। আপনারা খুব সহজেই চাঁদপুর ফিস এর মাধ্যমে আপনাদের কাঙ্খিত মাছ বাছাই করতে পারবেন এবং তাৎক্ষনিক অর্ডার করতে পরবেন এবং আমরা পৌছে দেব আপনার হাতের নাগালে। তাই আমরা চাই সততার সহিত আপনাদের সেবা প্রদান করে আমাদের ব্যবসায় পরিচালনা করতে। অতএব আপনাদের কাছে আকুল অনুরোধ আপনাদের মূল্যবান মতামত ব্যাক্ত করে আমাদের সঠিক আলোয় পরিচালিত হতে সহায়তা করুন। ধন্যবাদান্তে- এডমিন (চাঁদপুর ফিস) মোবাইল: 01744-689262 ইমেইল: [email protected] Fan Page: www.facebook.com/chandpurmachghat FB Group : www.facebook.com/groups/bigbipony “চাঁদপুর ফিস” একটি শতভাগ তাজা মাছ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান। চাঁদপুর মাছঘাট এর স্বনামধন্য মৎস ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান মোল্লা ট্রেডার্স ও আলম ট্রেডার্স কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত “চাঁদপুর ফিস” একটি অনলাইন মৎস শপিং সেন্টার। আমরা বিভিন্ন নদীর জেলে ও মাছ বেপারীদের কাছ থেকে সদ্য পাওয়া তাজা মাছ সংগ্রহ করে পাইকার, আরৎদার ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন- হোস্টেল, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, পার্টি সেন্টার / কমিউনিটি সেন্টার, ফিক্সড অর্ডার ও অন্যান্ন প্রতিষ্ঠানকে রেগুলার ভিত্তিতে তাজা মাছ সরবরাহ করি।
তথ্য-প্রযু্ক্তির এই যুগে বর্তমান সবকিছুই অনলাইন ভিত্তিক। তাই আমাদের বৃহৎ খুচরা ব্যবসা পরিচালনা করার নিমিত্তে ও শতভাগ স্বাস্থ্যসম্মত তাজা মাছ আপনাদের দ্বারপ্রান্তে পৌছে দেওয়ার লক্ষ্যে আমাদের পথ চলা।ইতিমধ্যে আমরা আমাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য পূরণ করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের অভিজ্ঞ আইটি সেক্টর টিম তাদের ভিবিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও প্রতিনিয়ত মার্কেট মনিটরিং এর মাধ্যমে সাইট নিয়ন্ত্রন করে। তাই মাছ ও মাছ সম্বন্ধনীয় সবচাইতে ভালোমানের সেবা দিতে আমরা সদা প্রস্তুত। আমরা আমাদের ব্যবসা আধুনিক কৌশল অবলম্বন করে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করতে স্বচেষ্ট। আমাদের কার্যাবলীঃ ১। সকল প্রকার লোকাল পাইকারদের রেগুলার মাছ সরবরাহ ২। বিভিন্ন জেলার আরৎদারদের মাছ সরবরাহ ৩। হোস্টেল, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, পার্টি সেন্টার / কমিউনিটি সেন্টার এ রেগুলার মাছ সরবরাহ ৪। হোম ডেলিভারী ভিত্তিতে খুচরা ব্যবসা । *শর্ত প্রযোজ্য আমাদের মাছ ক্যাটাগরীঃ ১। ইলিশ (নদীর) ২। ইলিশ (ফ্রিজিং) ৩। চিংড়ি (নদীর) ৪। চিংড়ি (চাষের) ৫। বোয়াল (নদীর) ৬। চিতল (নদীর) ৭। আইর (নদীর) ৮। রিটা (নদীর) ৯। রুই (চাষের) ১০। কাতল (চাষের) * আপনাদের কাঙ্খিত মাছ আমাদের স্টকে থাকাকালীন তাৎক্ষনিক ডেলিভারী হবে। অন্যথায় আপনাদের চাহিদামত মাছ আমাদের অর্ডার করে রাখুন, আমাদের স্টকে আসার সাথে সথে আপনাদের সাথে যোগাযোগ করা হবে। * খুচরা মাছ চাঁদপুর এর ভিতর সর্বনিম্ম ০৫ কেজি ও চাঁদপুর এর বাহিরে সর্বনিম্ম ১০ কেজি ( হোম ডেলিভারী) * হোম ডেলিভারীর ক্ষেত্রে সকল প্রকার খরচ আপনাকে বহন করতে হবে। আপনাদের সর্বোন্নতমানের সেবা দিতে আমরা বদ্ধপরিকর |
AuthorChandpur Fish is a Online Freshness River Fish stores. Its Control by Molla Traders & Alom Traders From Chandpur Machghat (Fish Market). we Supply 100% Freshness River Fishes To anywhere. So Call us & take your choice. Categories |